এন্টিবায়োটিকের বিকল্প থেরাপি - এন্টিবায়োটিক কিভাবে কাজ করে

প্রতিনিয়তই আমরা বিভিন্ন রকম রোগে ভুগে থাকেন। অনেকেই রোগ থেকে বাঁচার জন্য এবং অল্প সময়ে প্রতিকারের জন্য এন্টিবায়োটিক ব্যবহার করেন। তবে এন্টিবায়োটিকের কিছু ক্ষতিকর দিক থাকার কারণে অনেকেই আপনারা এন্টিবায়োটিকের বিকল্প থেরাপি এবং এন্টিবায়োটিক কিভাবে কাজ করে সে সম্পর্কে জানতে চান।
এন্টিবায়োটিকের বিকল্প থেরাপি

এন্টিবায়োটিক আসলে সব বয়সী মানুষের জন্য নয়। অ্যান্টিবায়টিকে লুকায়িত বিভিন্ন সমস্যার সমাধান হলেও এর কিছু সাইড ইফেক্ট রয়েছে। আশা করি এই আর্টিকেলটি আপনি মনোযোগ সহকারে পড়লে সম্পন্ন বিষয় বুঝতে পারবেন।

ভূমিকা

এন্টিবায়োটিক একটি রাসায়নিক পদার্থ যা ব্যাকটেরিয়া প্রতিরোধ করে এবং ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ হতে মানব দেহ ও পশু পাখির দেহকে রক্ষা করে। এন্টিবায়োটিক চিকিৎসা বিজ্ঞানে নতুন এক যুগের উদ্ভাবন করেছে। 
তবে এটির যেমন উপকারী দিক রয়েছে তেমনি এটার কিছু অপকারী দিক রয়েছে। আপনি যদি এন্টিবায়োটিকের বিকল্প থেরাপি সম্পর্কে জানতে চান তাহলে এই আর্টিকেলটা শুধুমাত্র আপনার জন্য।

এন্টিবায়োটিকের ইতিহাস ও উদ্ভব

এন্টিবায়োটিকের আবিষ্কার একটি বিপ্লব নিয়ে এসেছে চিকিৎসা বিজ্ঞানে। এন্টিবায়োটিক মানবদেহে ও পশু পাখির দেহে সংক্রমণ রোগের গুরুত্বপূর্ণ এক চিকিৎসা হিসেবে ব্যবহৃত হয়। ১৯২৮ সালে এন্টিবায়োটিক এর আবিস্কার হয়। 

বিখ্যাত ব্রিটিশ জীববিজ্ঞানী আলেকজান্ডার ফ্লেমিং দুর্ঘটনাবশত পেনিসিলিন আবিষ্কার করেন। ফ্লেমিং দেখেন পেনিসিলিয়াম নোনাটাম ছত্রাক ব্যাকটেরিয়া চারপাশের সকল জীবাণু পরজীবি ধ্বংস । এই পেনিসিলিন পরবর্তীতে এন্টিবায়োটিক হিসেবে স্বীকৃত হয়। 
পেনিসিলিন ১৯৪০ এর দশকে ব্যাপক পরিসরে উৎপাদিত হয় কারণ তখন দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ চলছিল। যার ফলে মানুষের রোগ অসুস্থতা দিন দিন বেড়েই চলছিল তখন এই এন্টিবায়োটিক অনেক মানুষের জীবন বাঁচাতে সক্ষম হয়। 

অন্টিবেটিক ব্যবহারের কিছু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া এবং কিছু স্বাস্থ্য সমস্যা দেখা দেয় এর কারণে আমি আপনাকে জানাবো এন্টিবায়োটিকের বিকল্প থেরাপি সম্পর্কে।

এন্টিবায়োটিক এর প্রথম প্রয়োগ

অ্যান্টিবায়োটিকের বিকল্প থেরাপি সম্বন্ধে জানার আগে আপনার জানা উচিত অ্যান্টিবায়োটিকের প্রয়োগ সম্পর্কে।আলেকজান্ডার ফ্লেমিং ভুলবশত পেনিসিলিন আবিষ্কারের ফলে চিকিৎসা বিজ্ঞানে এক বিশাল পরিবর্তন নিয়ে আসেন। 
আবিষ্কারের পরবর্তী সময়ে 1941 সালের ১২ ই ফেব্রুয়ারি সর্বপ্রথম পেনিসিলিন কোন এক মানুষের দেহে ব্যবহার করা হয়। আমরা ইতিহাস থেকে জানতে পারি তিনি একজন পুলিশ কর্মকর্তা ছিলেন। যখন তার শরীরে পেনিসিলিন প্রয়োগ করা হয় তার অবস্থার অনেক উন্নতি হয় কিন্তু একসময় পেয়েছিলেন শেষ হওয়ার পরে তিনি আবার সেই একই রোগে আক্রান্ত হয়ে পড়েন এবং পরিশেষে তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
এন্টিবায়োটিক এর প্রথম প্রয়োগ

 
এর পরে আস্তে আস্তে অনেক এন্টিবায়োটিক ওষুধ আবিষ্কার হয়েছে। এন্টিবায়োটিক বৃহৎ পরিসরে জনপ্রিয়তা লাভ করে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়। রিতা বিশ্বযুদ্ধের সময় মিত্র বাহিনীদের অসুস্থতা ও শারীরিক ক্ষত ছাড়াতে পেনিসিলিন কার্যকরী ভূমিকা রাখে। 

তারপর থেকেই পৃথিবীতে এন্টিবায়োটিকের চাহিদা সৃষ্টি হয়। ১৯৪৫ সালে আলেকজান্ডার ফ্লেমিং চিকিৎসা বিজ্ঞানে তার এই অবদানের জন্য নোবেল পুরস্কার অর্জন করেন। তবে বর্তমানে এই এন্টিবায়োটিকের কিছু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া লক্ষ্য করা যাচ্ছে এই আর্টিকেলটি আপনি সম্পূর্ণ মনোযোগ দিয়ে পড়লে এন্টিবায়োটিকের বিকল্প থেরাপি সম্পর্কে জানতে পারবেন।

এন্টিবায়োটিকের প্রকারভেদ

এন্টিবায়োটিকের বিকল্প থেরাপি আমরা অবশ্যই জানবো তবে চলুন তার আগে জেনে নিন অ্যান্টিবায়োটিক এর প্রকারভেদ সম্পর্কে।এন্টিবায়োটিকের কাজের উপর ভিত্তি করে কয়েকটি প্রকারে ভাগ করা যায়। আমি আপনাকে এখন এন্টিবায়োটিকের কয়েকটি প্রকারভেদ সম্পর্কে জানাবো।
  • প্রাকৃতিক এন্টিবায়োটিকঃ এই অ্যান্টিবায়োটি সাধারণত গ্রাম পজিটিভ ব্যাকটেরিয়া এর বিরুদ্ধে কাজ করে থাকে। এটা শুধুমাত্র প্রাকৃতিক ফাঙ্গাস থেকে তৈরি হয়।
  • সেফালোস্পেরিন জাতীয় এন্টিবায়োটিকঃ সেফালোস্পেরিন জাতীয় এন্টিবায়োটিক পাঁচটি প্রজন্ম ধরে চলে এসেছে। প্রথম প্রজন্ম, দ্বিতীয় প্রজন্ম, তৃতীয় প্রজন্ম,চতুর্থ প্রজন্ম ও পঞ্চম প্রজন্ম।
এছাড়াও এন্টিবায়োটিক এর কার্যপ্রণালী অনুযায়ী অনেক শ্রেণীবিভাগ রয়েছে। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো ম্যাক্রোলাইড জাতীয়, যেমন এরিথ্রোমাইসিন,এসিথ্রোমাইসিন,স্পারাইমাইসিন,রকজিথ্রোমাইসিন ও ক্লারিথ্রোমাইসিন। আরো কিছু এন্টিবায়োটিক রয়েছে যেমন টেট্রাসাইক্লিন, ডঅক্সিসাইক্লিন,মিনোসাইক্লিন ইত্যাদি।

এছাড়াও এমাইডাজোল,বেঞ্জোফুরান, আন্সামাইসিন, রিফা মাইসিন ইত্যাদি। আমি আপনাকে কয়েকটি এন্টিবায়োটিক এর প্রকারভেদ সম্পর্কে জানালাম একটু পরর আমি আপনাকে জানাবো এন্টিবায়োটিকের বিকল্প থেরাপি সম্পর্কে বিস্তারিত।

এন্টিবায়োটিকের সঠিক ব্যবহার

এন্টিবায়োটিকের বিকল্প থেরাপি সম্পর্কে বিস্তারিত জানার আগে এন্টিবায়োটিক এর সঠিক ব্যবহার সম্পর্কে জানা উচিত। চলুন আমি আপনাকে এখন এন্টিবায়োটিকের সঠিক ব্যবহার জানাই। প্রত্যেকটি জিনিসের সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত করা একটি গুরুত্বপূর্ণ কাজ। এন্টিবায়োটিকের সঠিক ব্যবহারের মধ্যে অন্যতম হলো
  1. পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া সম্পর্কে সচেতনতাঃ আমরা একটি এন্টিবায়োটিক ঔষধ সম্পর্কে বিস্তারিত না জেনে ও ওষধ গ্রহণ করে ফেলি কিন্তু তা আমাদের শরীরে কেমন বিরূপ প্রভাব ফেলতে পারে বা কেমন উন্নতি করতে পারে তার সম্পর্কে না জেনে আমরা তা গ্রহণ করে থাকি।
  2. চিকিৎসকের সঠিক পরামর্শঃ আমাদের কোন রোগ বা কোন উপসর্গ দেখা দিলে আমরা সার্টিফাইড কোন ডাক্তারের কাছে যে পরামর্শ নিব বা তার চিকিৎসা নিব। সাধারণত গ্রাম্য ডাক্তার এবং ডিসপেন্সারির দেওয়া এন্টিবায়োটিক গ্রহণ করা থেকে বিরত থাকবো।
  3. সম্পূর্ণ কোর্স শেষ করাঃ প্রতিটি এন্টিবায়োটিক ওষুধের নির্দিষ্ট সময়সূচী অনুসারে একটি কোর্স থাকে। এই কোর্সটি আমাদের সম্পন্ন করা উচিত। কোর্সটি সম্পন্ন না করলে সেই রোগটি পুণরায় আমাদের শরীরে ফিরে আসতে পারে।
  4. স্বাস্থ্যবিধি অনুযায়ী ঔষধ গ্রহণঃ অনেক রোগীর ক্ষেত্রে কিছু কিছু এন্টিবায়োটিক এড়িয়ে চলাই উত্তম। যেমন গর্ভাবস্থায় কিছু কিছু এন্টিবায়োটিক গর্ভবতী মা গ্রহন করতে পারেন না। এন্টিবায়োটিক গ্রহণ করার আগে আপনার এই সকল বিষয় খেয়াল রাখা উচিত অথবা এন্টিবায়োটিকের বিকল্প থেরাপি নিয়ে চিন্তা করা উচিত।

এন্টিবায়োটিক কিভাবে কাজ করে

একটু পরেই আমরা জানবো এন্টিবায়োটিকের বিকল্প থেরাপি সম্পর্কে।এখন আমি আপনাকে জানাবো এন্টিবায়োটিক কিভাবে কাজ করে থাকে। এন্টিবায়োটিক বিভিন্ন রোগের জন্য বিভিন্ন রকমের হয়ে থাকে। রোগের শ্রেণীবিভাগ অনুযায়ী এন্টিবায়োটিক কাজ করে থাকে।
  • প্রোটিন সংশ্লেষণে বাধাঃ এন্টিবায়োটিক এর টেট্রাসাইক্লিন ব্যাকটেরিয়া 30S রাইবোজোম এর ক্ষতি করে অ্যামিনো এসিডের সংযোগের বাধা প্রদান করে এর ফলে শরীরের প্রোটিন সম্পন্ন তৈরি হতে পারে না এবং ব্যাকটেরিয়া তৈরি কে বাধা প্রধান করে।
  • কোষপ্রাচীরের গঠনে বাধাঃ ব্যাকটেরিয়ার কোষ প্রাচীর পেপটাইডোগ্লাইক্যান দিয়ে গঠিত। পেনিসিলিন ও সেফালোস্প্রিরিন কোষ প্রাচীরে আক্রমণাত্মক ব্যাকটেরিয়া থেকে প্রয়োজনীয় এনজাইনের দ্বাড়া বাধা দিয়ে থাকে।
  • ডিএনে রেপ্লিকেশনে বাধাঃ রেপ্লিকেশনে বাঁধা দিলে ব্যাকটেরিয়া তাদের আচার-আচরণ বজায় রাখতে এবং তাদের নতুন তৈরী তো অক্ষম হয়ে যায়। ডিএনএ ঠিক ভাবে রিপ্লিকেশন না হলে ব্যাকটেরিয়ার সচ্ছল হয় এবং মারা যায়।
এভাবেই এন্টিবায়োটিক কাজ করে থাকে। এতক্ষণ আমি আপনাকে জানালাম এন্টিবায়োটিক কিভাবে কাজ করে একটু আমি আপনাকে জানাবো এন্টিবায়োটিকের বিকল্প থেরাপি কোন গুলো।

এন্টিবায়োটিকের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া

সব রকম ‌এন্টিবায়োটিক এর কিছু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া লক্ষ্য করা যায়। এন্টিবায়োটিকের বিকল্প থেরাপি জানার আগে চলুন আপনাকে জানিয়ে দিই অ্যান্টিবায়োটিক এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া সম্পর্কে বিস্তারিত
এন্টিবায়োটিকের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া

  • লিভার ও কিডনির ক্ষতিঃ সাধারণত এন্টিবায়োটিক আমাদের শরীরে যেমন উপকার নিয়ে আসে আবার তেমনি ক্ষতিসাধনও করে থাকে। অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় এন্টিবায়োটিক লিভার এর কার্যকলাপ বিরুপ ক্ষতি করে থাকে। যা লিভার কি অকার্যকর করে দেয়। আবার কিডনির ক্ষেত্রেও এন্টিবায়োটিক বিরূপ প্রতিক্রিয়া দেখায় যদি সেটি উচ্চ ডোজে বা উচ্চ হারে ব্যবহার করা হয়ে থাকে।
  • আলার্জির সমস্যাঃ কিছু কিছু মানুষের শরীরে এন্টিবায়োটিকের প্রতি এলার্জি দেখা দিতে পারে। অনেকে শরীরে র‍্যাশ র‍্যাশ ভাব অত্যাধিক চুলকানি ইত্যাদি দেখা দেয়। অনেক ক্ষেত্রে এই এলার্জি মানুষের জীবনে হুমকি স্বরূপ দেখা দেয়। যাতে জীবন নাশ অবধি হতে পারে।
  • অন্যান্য ক্ষতিঃ আরো অনেক ধরনের ক্ষতি দেখা যায় মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো মাইক্রোবায়াল ভারসাম্য বিবর্তন হয়ে যায় মাথাব্যথা মাথা, ঘোরা শরীরের, বিভিন্ন পেশিতে ব্যথা ইত্যাদি।
এই সকল পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার জন্যই আমি আপনাকে জানাবো এন্টিবায়োটিকের বিকল্প থেরাপি সম্পর্কে।

এন্টিবায়োটিকের বিকল্প থেরাপি

এন্টিবায়োটিকের বিকল্প থেরাপি নিয়ে বর্তমানে বিজ্ঞানীরা কাজ করে যাচ্ছেন। এন্টিবায়োটিকের সর্বোত্তম বিকল্প হচ্ছে প্রাকৃতিক ভেষজ ঔষধ প্রাকৃতিক চিকিৎসা।
  • মধু: মধু একটি প্রাকৃতিক এন্টিসেপটিক। যা আমাদের শরীরকে বিভিন্ন ধরনের সংক্রমণ রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে। মধুর বিভিন্ন ঔষধি গুণাবলী রয়েছে। যা আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
  • রসুনঃ রসুন একটি এন্টি ব্যাকটেরিয়াল সবজি। যা আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে এবং ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করে আমাদের শরীরকে সুরক্ষিত রাখে।
  • ভ্যাক্সিনেশনঃ নির্দিষ্ট রোগের জন্য নির্দিষ্ট ভ্যাকসিনেশনের মাধ্যমে সংক্রামক রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
  • শারিরীক ও মানসিক সুস্থতাঃ শারীরিক ও মানসিক সুস্থতার জন্যে আমাদের নিয়মিত ব্যায়াম করা উচিত। শারীরিক ও মানসিক ভাবে সুস্থ থাকার জন্য আমাদের পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি ভিটামিন সমৃদ্ধ ফলমূল শাক সবজি ইত্যাদি খাবার গ্রহণ করতে হবে।
  • খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তনঃ বিভিন্ন পুষ্টি উপাদান সমৃদ্ধ খাবার যেমন জিংক,ভিটামিন সি এবং এন্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ খাবার গ্রহণ করা এবং সার্টিফাইড ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহণ করা।
আশা করি এখন আপনি বুঝতে পেরেছেন এন্টিবায়োটিকের বিকল্প থেরাপি গুলো সম্পর্কে। আজকের এই আর্টিকেলটি আপনি যদি মনোযোগ সহকারে সম্পন্ন করে থাকেন তাহলে আশা করি আপনি এন্টিবায়োটিক এর বিষয়ে সকল ধারণ পেয়ে গেছেন।

শেষ কথা

আজকের এই আর্টিকেলটিতে আমি আপনাকে এন্টিবায়োটিকের বিকল্প থেরাপি সম্পর্কে বিস্তারিত জানিয়েছি। আশা করি এই আর্টিকেল টি পড়ে আপনি উপকৃত হয়েছেন। 
অ্যান্টিবায়োটিক এর বিষয়ে সকল কিছু জানাতে আপনার প্রিয়জনদের শেয়ার করুন। এবং এরকম অজানা বিষয় সম্পর্কে জানতে প্রতিদিন একবার করে হলেও ওয়েবসাইটটি ভিজিট করুন। ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url