ফ্রিল্যান্সিং শেখার জন্য গুরুত্বপূর্ন কিছু তথ্য জানুন

২০২৩ সালের হিসাব অনুযায়ী বাংলাদেশের বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং সেক্টর থেকে প্রায় ১.৯ বিলিয়ন ডলার আয় হয়। বোঝাই যাচ্ছে বাংলাদেশ ফ্রিল্যান্সিং এ কতটা এগিয়ে যাচ্ছে। এজন্যই হয়তো আপনার মনে প্রশ্ন ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো কিংবা ফ্রিল্যান্সিং কোন কাজে চাহিদা বেশি। আশা করি এ আর্টিকেলটি আপনি মনোযোগ সহকারে পড়লে আপনার কাঙ্খিত প্রশ্নের উত্তর পেয়ে যাবেন।
ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো

সরকার যদি ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে আর একটু গুরুত্ব দেয় তাহলে আশা করি এটি ডাবল হইতে খুব বেশি সময় লাগবে না। আপনার মনে হয়তো এই প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো? আপনার কম্পিউটার কিংবা ডেক্সটপ নাই তাই বলে কি আপনি এই সেক্টর থেকে মুখ ফিরিয়ে নিবেন? কখনোই না !!! আপনার জন্য রয়েছে কিছু মোবাইল ফ্রেন্ডলি ফ্রিল্যান্সিং সেক্টর।

ভুমিকা

ফ্রিল্যান্সিং হল এমন একটি স্বাধীন কার্যপদ্ধতি যার বর্তমান যুগে অনেক জনপ্রিয়। ফ্রিল্যান্সিংয়ে আপনি ঘরে বসে নিজের ইচ্ছামত নিজের পছন্দের স্থানে আপনার পছন্দমত সময় নিয়ে এই কাজটি আপনি করতে পারেন। এটি এমন একটি পেশা যেখানে আপনি কারোর সাথে চুক্তিবদ্ধ হয়ে তাদের কাজগুলো সম্পন্ন করে দিতে পারেন এবং তার বিনিময়ে তারা আপনাকে সম্মানী প্রদান করবে। 

বিশ্বব্যাপী ইন্টারনেটের প্রসার-প্রচারণা বৃদ্ধি পাওয়ার ফলে এবং এর সাথে ডিজিটাল মার্কেটিং এর চাহিদা দিন দিন বেড়েই চলছে। ফ্রিল্যান্সিং পেশা শুধুমাত্র তাদের জন্য যারা স্বাধীনভাবে কাজ করতে চান এবং চাকরি ছাড়াই নিজেদের ক্যারিয়ার গড়তে চান। 

ফ্রিল্যান্সিং আপনার দক্ষতা বৃদ্ধি করবে এবং আপনার আয়ের সুযোগ করে দেবে এজন্যই আপনারা অনেকেই ভেবে থাকেন মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো? আপনার চিন্তার কোন কারণ নেই কারণ আপনাকে সঠিক গাইডলাইন দিব আমি।চলনে এই আর্টিকেলটিকে আমি আপনাকে জানাই ফ্রিল্যান্সিং কোন কাজের চাহিদা বেশি।

ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো

ফ্রিল্যান্সিং শেখার জন্য কিছু কিছু ধাপ রয়েছে যে ধাপগুলো আপনি পর্যায়ক্রমে অর্জন করে ফ্রিল্যান্সিং জগতে প্রবেশ করতে পারবেন। ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য আপনার থাকতে হবে ধৈর্য এবং প্রবল ইচ্ছা শক্তি। আপনার মনের মধ্যে যদি এই প্রশ্ন ঘুরপাক খেতে থাকে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো তাহলে আপনি এই আর্টিকেলে ক্লিক করে সঠিক জায়গায় এসেছেন। আমি এখন আপনাকে জানাবো কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং শিখবেন।


1.আপনার ইচ্ছা শক্তি এবং ধৈর্যঃ ফ্রিল্যান্সিং শেখার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে আপনার ফ্রিল্যান্সিং শেখার প্রবল ইচ্ছা এবং ধৈর্য। আপনার যদি এই দুইটি না থাকে তাহলে আপনি কখনও ফ্রিল্যান্সিং শিখতে পারবেন না এবং তা থেকে কোন কিছুই করতে পারবেন না। অনেক মানুষের চিন্তাভাবনা ফ্রিল্যান্সিং শিখে সঙ্গে সঙ্গে মনে হয় টাকা ইনকাম করা যায়। কিন্তু আপনি হুট করে ফ্রিল্যান্সিং শিখেই টাকা আয় করতে পারবেন না। এখানে আপনার ডেডিকেশন, আপনার পরিশ্রম, আপনার মানসিক শক্তি এবং আপনার ধৈর্য ধরার উপরে আপনার আয় করার উপায় বের হবে।

2.আপনার স্কিলঃ ফ্রিল্যান্সিং শিখার জন্য অবশ্যই আপনাকে আপনার স্কিল সম্পর্কে দক্ষতা অর্জন করতে হবে। তবে দক্ষতা অর্জন করার আগে ফ্রিল্যান্সিং কোন কাজের চাহিদা বেশি সেটি সম্পর্কে জানতে হবে। ফ্রিল্যান্সিং শেখার জন্য স্কিলগুলো হতে পারে,গ্রাফিক ডিজাইন (গ্রাফিক্স ডিজাইন এর মধ্যে রয়েছে লোগো, ব্যানার, টি শার্ট ডিজাইন,হুডি ডিজাইন, ট্রাউজার ডিজাইন, জার্সি ডিজাইন এবং পোস্টার ডিজাইন) এই সকল দক্ষতা গুলো আপনাকে অর্জন করতে হবে। 

এর পরবর্তীতে রয়েছে ওয়েব ডেভেলপমেন্ট। ওয়েব ডেভেলপমেন্ট এর মধ্যে রয়েছে HTML, CSS, JavaScript, WordPress ইত্যাদি। এছাড়াও আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ প্ল্যাটফ্রম হচ্ছে ডিজিটাল মার্কেটিং। ডিজিটাল মার্কেটিং এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল সোশ্যাল মেডিয়া মার্কেটিং, SEO। এছাড়াও আপনি আরো একটি মাধ্যম রয়েছে , যে মাধ্যম দিয়ে টাকা আয় করতে পারেন সেটি হলো লেখালেখি তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো অনুবাদ, আর্টিকেল রাইটিং, কপিরাইটিং ইত্যাদি ।

আপনার আগ্রহ যদি থাকে ভিডিও এনিমেশন বা ভিডিও ইডিটিং নিয়ে তাহলে আপনি এটি নিয়ে কাজ করতে পারেন। অনেকেই ভাবেন মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখব? বর্তমানে মোবাইল দিয়েও কিন্তু ফ্রিল্যান্সিং এর অনেক কাজ করা যায়।


3.অনলাইনে কোর্স করুনঃ বর্তমানে অনেক অনলাইন প্লাটফর্ম রয়েছে যেগুলো ফ্রিতে প্ল্যানসিং কোর্স লঞ্চ করে থাকে এবং ফ্রিতে মানুষকে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে করবে তা শিখিয়ে থাকে। আপনিও এ সকল ওয়েবসাইট থেকে ফ্রিতে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে পারবেন। চলুন কিছু উল্লেখযোগ্য প্ল্যাটফর্ম সম্পর্কে আপনাকে আমি জানাই -

ইউডেমিঃ ইউটিমি এই ওয়েবসাইটটিতে আপনি অনেক সাশ্রয়ী মূল্যে অনেক ফ্রি ল্যান্সিং কোর্স করতে পারবেন।

কোর্সেরাঃ কোর্সেরা হলো এমন একটি ওয়েবসাইট যেখানে আপনি উন্নত মানের ফ্রিল্যান্সিং শিখতে পারবেন এবং এদের ফ্রিল্যান্সিং কোর্স গুলো অনেক সহজলভ্য হয়।

ফ্রি কোড ক্যাম্পঃআপনি যদি কোডিং শিখতে চান তাহলে অবশ্যই ফ্রি কোড ক্যাম্প নামের যেই যে ওয়েবসাইটটি আছে সেটা থেকে কোর্স করতে পারেন অথবা সেখানে কিছু ফ্রি কোডিং শিখায় যা আপনি শিখতে পারেন।

ইউটিউবঃ এখন বিভিন্ন ইউটিউবাররা অনেক ফ্রি ফ্রিল্যান্সিং কোর্স লঞ্চ করছে সেক্ষেত্রে আপনি ইউটিউব থেকে ফ্রিতে কিছু নির্দিষ্ট চ্যানেল থেকে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে পারেন।

4. প্র্যাকটিস করুন এবং ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইটগুলোতে অ্যাকাউন্ট করুনঃ যেহেতু ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে আপনার স্কিল দেখবে সবাই আর এই স্কিল বৃদ্ধি করতে অবশ্যই আপনাকে প্রতিদিন প্র্যাকটিস করে আপনার স্কিল কে বৃদ্ধি করতে হবে। 


ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য নির্দিষ্ট কয়েকটি ওয়েবসাইট রয়েছে যেগুলোতে আপনি অ্যাকাউন্ট করে রাখতে পারেন এবং প্র্যাকটিস করতে পারেন তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য কয়েকটি হলো-Upwork, Fiverr, Freelancer, Toptal, PeoplePerHour এই সকল ওয়েবসাইটগুলোতে আপনি একাউন্ট খুলে রাখতে পারেন এবং নিয়মিত কাজ করতে পারেন অথবা প্র্যাকটিস করতে পারেন। 

এবং এগুলোর মধ্যে আপনি খোঁজ নিয়ে দেখতে পারেন ফ্রিল্যান্সিং কোন কাজের চাহিদা বেশি।

5.ক্লায়েন্টের সাথে যোগাযোগ করা শিখুনঃ ক্লায়েন্ট এর চাহিদা বোঝা এবং কিভাবে ক্লায়েন্টের সাথে যোগাযোগ করবেন তা আপনাকে বিস্তারিত জানতে হবে। ক্লায়েন্টের চাহিদা না বুঝলে আপনি কখনোই ফ্রিল্যান্সিংয়ে টিকে থাকতে পারবেন না। 

কারণ যখন ক্লায়েন্টের আপনার কাজ পছন্দ হবে তখন সে আরো নতুন নতুন কাজ আপনাকে দিবে এর জন্যই আপনাকে খেয়াল রাখতে হবে ক্লায়েন্টের সাথে ভালো কমিউনিকেট করে তার চাহিদা সম্পর্কে বুঝতে। 

এতক্ষণ আমি আপনার মনের সেই প্রশ্নের আনসার দিচ্ছিলাম তা হলাও “ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো” কিন্তু আপনি যদি মোবাইল ফোন ইউজার হন আপনার যদি কোন পার্সোনাল কম্পিউটার বা ল্যাপটপ না থাকে তাহলে অবশ্যই এ প্রশ্নটিই আপনার মনের ভেতর ঘুরপাক খাচ্ছে “মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো” চলুন এখন আমি আপনাকে মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শিখার ব্যাপারে বিস্তারিত জানাবো।

মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো

একটু আগেই আমি আপনাকে জানিয়েছি ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখব সে সম্পর্কে। এখন জানাবো মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো তার সম্পন্ন বিবরণ।কিছু কিছু ওয়েবসাইট আছে যেগুলো মোবাইল ফ্রেন্ডলি , আপনি সেই জায়গাগুলো থেকে মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে পারেন। 
মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো

তার মধ্যে আমি উপরে আপনাকে জানিয়েছি যে উল্লেখযোগ্য হলো কোর্সেরা, ইউটিউব ইত্যাদি ওয়েবসাইট থেকে আপনি মোবাইল ফোনে শিখতে পারবেন। তবে অবশ্যই শিখার জন্য আপনাকে মোবাইল ফ্রেন্ডলি স্কেল নির্বাচন করতে হবে, তা না হলে আপনি ফ্রিল্যান্সিং করতে পারবেন না। 

যেমন, আপনি কনটেন্ট রাইটিং করতে পারেন। অনুবাদ করতে পারেন অথবা কপিরাইডিং করতে পারেন এবং ক্যানভা দিয়ে গ্রাফিক্স ডিজাইনও করতে পারেন। ক্যাপটা কাইনমাস্টার ইত্যাদি দিয়ে আপনি ভিডিও এডিটিং স্কিল বানাতে পারেন। 


কিছু কিছু সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্ম যেগুলো ডাটা এন্ট্রি বা ফেসবুক আইডি খোলা বা ইমেইল খোলা কাজ দিয়ে থাকে সেগুলো আপনি করতে পারেন। এই সকল কাজের মাধ্যমে আপনি ফ্রিল্যান্সিং করতে পারেন। প্র্যাক্টিস এর মাধ্যমে আপনি কনটেন্ট রাইটিং মাইক্রোসফট ওয়ার্ড অথবা মাইক্রোসফট ডএক্স দিয়ে লিখতে পারেন যেগুলো আপনার ফোনের জন্য ফ্রেন্ডলি। 

এছাড়াও ফ্রিল্যান্সিং কোন কাজের চাহিদা বেশি সেটিও আপনাকে জানতে হবে। মোবাইল দিয়ে আপনি আরেকটি কাজ করতে পারেন সেটি হল ক্যাপটা অথবা কাইনমাস্টার দিয়ে আপনি ভিডিও এডিটিং এবং আপনার ভিডিওর স্কিল বানাতে পারেন। 

ক্যানভা দিয়ে আপনি লোগো বানাতে পারেন সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্টের জন্য কভার ফটো প্রোফাইল পিকচার ইত্যাদি বানায় দিতে পারেন। মোবাইল থেকে ইমেইলের মাধ্যমে ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইটে যে ইমেইল গুলো পাওয়া যায় সেই ইমেইলে যোগাযোগ করুন এবং ক্লায়েন্ট এর সাথে যোগাযোগ বৃদ্ধি করার চেষ্টা করুন। 

কারণ ক্লায়েন্টের সাথে যত বেশি ভালো যোগাযোগ হবে আপনি ততো ভাল কাজ পাবেন।আশা করি আপনি আপনার মনের ভেতরের এই প্রশ্নটি অর্থাৎ মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো তার উত্তর জানতে পেরেছেন। চলুন এখন আমি আপনাকে জানাবো বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং কোন কাজের চাহিদা বেশি সে সম্পর্কে।

ফ্রিল্যান্সিং কোন কাজের চাহিদা বেশি

বর্তমান সময়ে ফ্রিল্যান্সিং জগতে অনেক কাজ কাজের চাহিদায় বৃদ্ধি পেয়েছে । উপরে আমি জানিয়েছি আপনার সেই কাঙ্ক্ষিত প্রশ্ন"মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো" তার উত্তর । ফ্রিল্যান্সিং যে সেক্টরগুলোতে বেশি পরিমাণে আয় করা যায় সেগুলো সম্পর্কে আমি এখন আপনাকে ধারণা দেবো-


১.গ্রাফিজ ডিজাইনঃ বর্তমানে ব্র্যান্ডিংয়ের জন্য লোগো ডিজাইন , পোস্টার ইত্যাদি সমস্ত বিশ্বে ব্যান্ডিং এর জন্য ব্যাপক ভূমিকা পালন করছে। বিশ্বের বিখ্যাত নামিদামি ব্রান্ডগুলো এখন তাদের পোস্টারের এবং ব্যানারের দিকে এবং লোগোর দিকে খুব ভালো হবে নজর দিচ্ছে যাতে করে সেগুলো ক্রেতাদের মন আকৃষ্ট করতে পারে। এর জন্য গ্রাফিক্স ডিজাইন এর চাহিদা বাড়ছে এর জন্য আপনি গ্রাফিক্স ডিজাইন নিয়ে কাজ শুরু করতে পারেন।
ফ্রিল্যান্সিং কোন কাজের চাহিদা বেশি

২.ডিজিটাল মার্কেটিংঃ অনলাইন ব্যবসার প্রসারের সঙ্গে সঙ্গে এখন বর্তমানে ডিজিটাল মার্কেটিং এর ব্যাপক হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে। সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং কন্টেন্ট মার্কেটিং ইত্যাদি লেভেলের মার্কেটিং এখন বৃদ্ধি পাচ্ছে তোর ধরা চব্বিশ সালে এসে আপনি এই কাজগুলো করতে পারেন।

৩.ওয়েব ডেভেলপমেন্টঃ ব্যবসা ও ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট তৈরির জন্য বর্তমানে ওয়েব ডেভেলপারদের চাহিদা বর্তমানে বৃদ্ধি পাচ্ছে। এর জন্য বর্তমান সময়ে এসে আপনি ওয়েব ডেভেলপমেন্ট নিয়ে কাজ করতে পারেন, তাতে করে আপনি খুব তাড়াতাড়ি মূল্যায়ন পাবেন।


৪. ভিডিও এডিটিংঃ ফেসবুকে এখন অনেক ভিডিও আপলোড করে অথবা রিপ্লেস দিয়ে টাকা ইনকাম করা যাচ্ছে। অনেকে ভিডিও বানায় কিন্তু ভিডিও এডিটিং সম্পর্কে তাদের বিস্তারিত ধারণা নাই আপনি যদি ভিডিও এডিটিং পারেন তবে আপনি এ ধরনের কাজ পাবেন এবং এর কাছ থেকে টাকা আয় করতে পারবেন।

৫.কনটেন্ট রাইটিংঃ বর্তমানে কন্টেন রাইটিং এর ব্যাপক প্রসারতা বৃদ্ধি পাচ্ছে। আপনি আর্টিকেল অথবা কনটেন্ট লিখেও বর্তমানে আয় করতে পারবেন। আপনি যদি কনটেন্ট লিখে আয় করতে চান তাহলে সরাসরি আমার ওয়েবসাইট থেকে আমার whatsapp নাম্বার নিয়ে আমার সাথে যোগাযোগ করতে পারেন আমি আপনাকে কাজ দিব।

শেষ কথা

আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।ফ্রিল্যান্সিং এ অবশ্যই ভালো কিছু করা যায় তবে সেটির জন্য আপনাকে ধৈর্য ধরে কাজ করতে হবে । চেষ্টা করলে অবশ্যই সফলতা পাবেন ইনশাল্লাহ।


এই আর্টিকেলটিতে আমি আপনাকে জানানোর চেষ্টা করেছি আপনার মনের মধ্যে লুকিয়ে থাকা সেই প্রশ্ন ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখব? এবং ফ্রিল্যান্সিং কোন কাজের চাহিদা বেশি সেই সম্পর্কে। বর্তমান সময়ে অনেকেই মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করতে চায় বলে সার্চ করে মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো? 

যদি এই আর্টিকেলটি আপনি মনোযোগ সহকারে পড়েন তাহলে আশা করি এসব বিষয়ে ক্লিয়ার ধারণা পেয়েছেন। আর্টিকেলটি পড়ে যদি আপনার ভালো লাগে তাহলে আপনার বন্ধুদের শেয়ার করে জানিয়ে দিন এবং নিয়মিত এরকম অজানা, প্রয়োজনীয় এবং উপকারী বিষয় সম্পর্কে জানতে নিয়মিত ওয়েবসাইটটি ভিজিট করুন। ধন্যবাদ

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url