কিভাবে কম সিজিপিএ নিয়ে বিদেশে উচ্চশিক্ষার জন্যে স্কলারশিপ পাবেন
আমাদের প্রায় সবারই ইচ্ছা স্কলারশিপ নিয়ে বিদেশে পড়তে যাওয়া। এইজন্যই হয়তো
আপনি খুঁজছেন স্কলারশিপ কিভাবে পাওয়া যায় এবং বিদেশে স্কলারশিপ পাওয়ার যোগ্যতা
সম্পর্কে। আজকের এই আর্টিকেলটি আপনি মনোযোগ সহকারে পড়লে এ বিষয়ে বিস্তারিত
জানতে পারবেন।
অনেকেই চাই স্কলারশিপ নিয়ে বিদেশে পড়াশোনা করে সেখানেই সেটেল হওয়ার। এজন্য
হয়তো আপনার মনে প্রশ্ন কোন দেশে সহজে স্কলারশিপ পাওয়া যায় এবং কম সিজিপিএ
নিয়ে বিদেশে উচ্চশিক্ষা লাভ করার উপায়। চলুন কথা না বাড়িয়ে এ বিষয়ে
বিস্তারিত আলোচনা করা যাক।
ভূমিকা
আপনার আমার সহ অনেকের ইচ্ছা থেকে স্কলারশিপ নিয়ে বাইরের দেশে পড়তে যাওয়ার।
স্কলারশিপ বাঙ্গালীদের জন্য একটি দুঃসাধ্য ব্যাপার হলেও আপনার অল্প একটু পরিশ্রমই
বা আপনার নিয়ম মাফিক সবকিছু ঠিকঠাক করে আবেদন করলে আপনি যে কোন দেশে স্কলারশিপ
পেয়ে উচ্চশিক্ষা অর্জনের জন্য যেতে পারবেন।
আরো পড়ুনঃ
প্রেমিকার মন জয় করবেন কিভাবে
বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের জন্য দেশীয় আন্তর্জাতিকভাবে কিছু স্কলারশিপের ব্যবস্থা
রয়েছে যা শুধুমাত্র আর্থিক সাহায্য ই নয় বরং আপনার শিক্ষাগত দক্ষতা ও শিক্ষার
পাশাপাশি আপনাকে পার্টটাইম জবের ক্ষেত্রে আগ্রহী করে তোলে এবং আপনার আত্মনির্ভরতা
বৃদ্ধি পায়।
স্কলারশিপ কিভাবে পাবেন এবং স্কলারশিপের যোগ্যতা এবং কম সিজিপিএ নিয়ে বিদেশে
উচ্চশিক্ষা লাভের কিভাবে আবেদন করবেন তা সম্পর্কে বিস্তারিত এই আর্টিকেলে আমি
আপনাকে জানাবো।
স্কলারশিপ কিভাবে পাওয়া যায়
স্কলারশিপ পাওয়ার জন্য কয়েকটি পদক্ষেপ রয়েছে। এই পদক্ষেপ গুলো যদি আপনি
পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে পালন করতে পারেন তাহলে খুব সহজেই আপনি স্কলারশিপ পেতে পারেন৷
আর্টিকেলের এই অংশে আমি আপনাকে জানাবো স্কলারশিপ কিভাবে পাওয়া যায় সে সম্পর্কে।
চলুন স্কলারশিপ পাওয়ার কয়েকটি ধাপ সম্পর্কে আমি আপনাকে জানাই,
স্কলারশিপ প্রদান করা প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রতি খেয়াল রাখতে হবে। যে সকল প্রতিষ্ঠান
থেকে স্কলারশিপ দেওয়া হয় সেই সকল প্রতিষ্ঠানে ওয়েবসাইটগুলো আপনাকে নিয়মিত চোখ
রাখতে হবে। এটি হতে পারে অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় বা আমেরিকা, ইউরোপের কোন
বিশ্ববিদ্যালয় বা মধ্যে প্রাচ্যের কোন নাম করা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্ষেত্রে।
আর এর আগে আপনাকে সিলেক্ট করে নিতে হবে যে আপনি কেমন ধরনের স্কলারশিপ চাচ্ছেন ।
আপনি কি মেধাভিত্তিক স্কলারশিপ চাচ্ছেন নাকি পার্টটাইম জব সহ মেধাভিত্তিক
স্কলারশিপ চাচ্ছেন। কোনটি আপনার জন্য উপযুক্ত হবে তা সর্বপ্রথম আপনাকে সিলেক্ট
করতে হবে।
আরো পড়ুনঃ
কালো থেকে ফর্সা হওয়ার ঘরোয়া উপায়
তা না হলে আপনি পরবর্তীতে অসুবিধায় পড়তে পারেন। এরপরে আপনাকে দেখতে হবে
স্কলারশিপ পাওয়ার জন্য কতটুকু যোগ্যতা দেওয়া আছে এবং কতটুকু যোগ্যতা চেয়েছে
সেই প্রতিষ্ঠানটি। যেমন কিছু কিছু প্রতিষ্ঠান আপনার IELTS দেখবে,আবার কিছু কিছু
প্রতিষ্ঠান আপনার আইসিটি বিষয়ে দক্ষতা দেখবে, আর কিছু কিছু প্রতিষ্ঠান আপনার
কাজের অভিজ্ঞতা দেখবে।
বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি এবং বিভিন্ন সংস্থার নোটিশ বোর্ডগুলো খেয়াল করুন
যেগুলো সাধারণত আপনাকে স্কলারশিপ প্রদান করে থাকে। আর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ জিনিস
হল আপনার প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টগুলোর তথ্যাদি যেন আপনার প্রাইমারি লেভেল থেকে
টারশিয়ারি লেভেল পর্যন্ত শিক্ষার ক্ষেত্রে সকল বিষয়ে নিজের নাম, পিতার নাম,
মাতার নাম , জন্ম তারিখ, পাসপোর্টের জন্ম তারিখ , পাসপোর্ট এর নাম ইত্যাদি সকল
কিছু যেন ঠিক থাকে।
স্কলারশিপের জন্য প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট যেগুলো থাকে যেমন আপনার মার্কশিট সনদপত্র
এবং আপনার ইউনিয়ন বা পৌরসভার প্রধানের কাছ থেকে স্বাক্ষরিত আয়ের হিসাব ইত্যাদি
জিনিসগুলো আপনাকে সব সময় আগে থেকেই সংগ্রহ করে রাখতে হবে।
এতক্ষণ আমি আপনাকে জানাচ্ছিলাম স্কলারশিপ কিভাবে পাওয়া যায় এখন আমি আপনাকে
জানাবো বিদেশে স্কলারশিপ পাওয়ার যোগ্যতা সম্পর্কে।
বিদেশে স্কলারশিপ পাওয়ার যোগ্যতা
বিদেশে স্কলারশিপ পাওয়ার যোগ্যতা এই অংশটুকু মনোযোগ সহকারে পড়ুন আশা করি আপনি
আপনার মনের সকল উত্তর সম্পর্কে জানতে পারবেন। বিদেশি স্কলারশিপ পাওয়ার জন্য
নির্দিষ্ট কিছু যোগ্যতার প্রয়োজন হয় এবং শুধুমাত্র যোগ্যতা দিয়েই নয় যোগ্যতার
পাশাপাশি কিছু পূর্ব প্রস্তুতি রাখতে হয় যেগুলো দিয়ে আপনি বিদেশে স্কলারশিপ
পেতে পারেন। নিচে বিদেশে স্কলারশিপ পাওয়ার যোগ্যতা সম্পর্কে আলোচনা করা হলো।
আরো পড়ুনঃ
মেডিটেশন কিভাবে চেহারা সুন্দর করে
বিদেশি স্কলার্শিপ পাওয়ার জন্য সর্বপ্রথম আপনাকে আপনার একাডেমিক পারফরম্যান্স
ভালো করতে হবে। বাংলাদেশী শিক্ষার্থীদের জন্য সাধারণত সিজিপিএ ৩.৫ এর উপর হলে
বিদেশি স্কলারশিপ পাওয়ার উপায়টি সহজে হয়ে যায়। এর জন্যই আপনাকে অনার্স বা
মাস্টার্স এর সিজিপিএ 3.5 এর উপরে রাখার চেষ্টা করতে হবে।
এরপরে আসে ভাষাগত দক্ষতা,বিদেশে পড়াশোনা করতে হলে আপনাকে অবশ্যই ইংরেজির উপরে
দক্ষ হতে হবে। তবে কিছু কিছু দেশে ইংরেজির উপর দক্ষ না হলেও হয়, সেগুলোতে ওই
নির্দিষ্ট একটি দেশের ভাষা সম্পর্কেও অভিজ্ঞ ও দক্ষ হওয়া প্রয়োজন হয়।
আর যদি কোন দেশে ইংরেজিতে দক্ষতা চাই তবে সেক্ষেত্রে আপনাকে IELTS এ 6.5 এর উপর
স্কোর করতে হবে , তাহলে আপনি সহজে যে কোন দেশের স্কলারশিপ এর জন্য আবেদন করতে
পারবেন। আবার কিছু কিছু স্কলারশিপের ক্ষেত্রে আপনাকে মোটিভেশন লেটার জমা দিতে
হবে।
এই লেটারটির মানে হল আপনি আপনার পড়াশোনা দিয়ে ভবিষ্যতে কি করতে চান বা আপনার
শিক্ষাগত যে চাহিদাটা কি ? কি কারনে পড়াশোনা করছেন ?এগুলো হতে পারে। এই মোটিভেশন
লেটার অনেক স্কলারশিপ এর জন্য প্রয়োজন হয় , এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় এটি
আপনি যত ইউনিক এবং আকর্ষণীয় করতে পারবেন আপনি স্কলারশিপটি পাওয়ার জন্য ততই বেশি
অগ্রাধিকার পাবেন।
আরো পড়ুনঃ ইসলামের দৃষ্টিতে স্বপ্নের ব্যাখ্যা
স্কলারশিপের কিছু কিছু ক্ষেত্রে আপনার রিকমেন্ডেশন লেটার অথবা আপনার বিভিন্ন কাজে
বিভিন্ন সংস্থা আপনাকে নেতৃত্বের দেখতে বিবেচনা করে থাকে সে কারণে আপনি যদি কোন
সংস্থার বা কোন কাজেই নেতৃত্ব দিয়ে থাকেন তাহলে আপনার সিভিতে অবশ্যই সে জিনিস
গুলো এড করবেন এগুলো আপনার অতিরিক্ত যোগ্যতা হিসেবে আপনার স্কলারশিপ টি পেতে
সাহায্য করবে।
এতক্ষণ আমি আপনাকে বিদেশে স্কলারশিপ পাওয়ার যোগ্যতা সম্পর্কে জানাচ্ছিলাম। এখন
আমি আপনাকে জানাবো কোন দেশে সহজে স্কলারশিপ পাওয়া যায়।
কোন দেশে সহজে স্কলারশিপ পাওয়া যায়
পৃথিবীতে কিছু কিছু দেশ রয়েছে যেগুলো বাংলাদেশী শিক্ষার্থীদের জন্য অনেক সহজে
এবং কম শর্তে স্কলারশিপ প্রদান করে থাকে। এ দেশগুলোতে আবেদনের মাপকাঠি গুলো
তুলনামূলক সহজ হওয়ায় এই দেশগুলোতে বাংলাদেশ শিক্ষার্থীর সংখ্যা অনেক বেশি। এখন
আমি আপনাকে জানাবো কোন দেশে সহজে স্কলারশিপ পাওয়া যায়।
আরো পড়ুনঃ
বুয়েটে চান্স পাওয়ার টিপস
- চীনঃ চীন সরকার বাংলাদেশের জন্য অনেক সহজ শর্ত এবং অনেক সুযোগ-সুবিধা দিয়ে থাকি এবং পার্টটাইম জবের ক্ষেত্রে অনেক বেশি সুযোগ সুবিধা দিয়ে থাকে।
- জার্মানীঃজার্মানিতে বাংলাদেশে শিক্ষার্থীদের জন্য অনেক সুযোগ সুবিধা দিয়ে থাকে এবং এখানে শিক্ষার আর্থিক খরচ খুবই কম যা বাংলাদেশী শিক্ষার্থীদের জন্য অনেকটা উপযোগী।
- রাশিয়াঃ রাশিয়াতে দেওয়ার জন্য সহজেই আবেদন করা যায় এবং কম শর্ত এবং কম সময়ে রাশিয়া থেকে স্কলারশিপের আবেদন করা যায়।
- মালয়েশিয়াঃ বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের বৃহৎ পরিসরে মালয়েশিয়া তে স্কলারশিপ দেওয়ার ব্যবস্থা করেছে মালয়েশিয়া সরকার।মালয়েশিয়াতে খুব সহজেই আবেদন করা যায় এবং বাংলাদেশ থেকে অনেক শিক্ষার্থী নিয়ে থাকে।
- তুরস্কঃ তুরস্ক এর সরকার আন্তর্জাতিক দেশগুলোর জন্য টিউশন কি মওকুফ করার একটা স্কলারশিপ দেয়া থাকে যেটি বাংলাদেশ শিক্ষার্থীরাও পেয়ে থাকে। এবং এখানে যেতে কোন ভাষার দক্ষতার প্রয়োজন হয় না তাই এখানে সহজেই যাওয়া যায়।
- পোল্যান্ডঃ পোল্যান্ডে বিভিন্ন রকমের আন্তর্জাতিক সংস্থা রয়েছে যেগুলো স্কলারশিপ প্রদান করে থাকে তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল Erasmus Mundus, Polish Government Scholarship এ দুটি প্রতিষ্ঠান এ দুটি প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য অনেক সহজ শর্ত এবং অনেক সুবিধা দিয়ে থাকে।
- নেদারল্যান্ডসঃ হল্যান্ড স্কলারশিপ এবং অরেঞ্জ টিউলিপ স্কলারশিপ অন্যতম দুটি নেদারল্যান্ডস ভিত্তিক আন্তর্জাতিক সংস্থা যারা স্কলারশীপ প্রদান করে থাকে।
- ফ্রান্সঃ Campus France Scholarship ফ্রান্স সরকারের তত্বাবধানে স্কলারশিপ দিয়ে থাকে যা বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্যে অনেক উপকারী।
- কানাডাঃ Vanier Canada Graduate Scholarships,Ontario Graduate Scholarship এই দুইটি প্রতিষ্ঠান কানাডা সরকারের তত্বাবধানে স্কলারশিপ প্রদান করে থাকে।
- ইতালিঃ ইতালির বিশ্ববিখ্যাত বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে যারা আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্যে স্কলারশিপ প্রদান করে থাকে University Of Bolonga, Politecnico di milano ইত্যাদি বিশ্ববিদ্যালয় গুলা স্কলারশিপ দিয়ে থাকে।
এতক্ষণ আমি আপনাকে জানাচ্ছিলাম কোন কোন দেশে সহজে স্কলারশিপ পাওয়া যায়। এখন আমি
আপনাকে জানাবো কিভাবে কম সিজিপিএ নিয়ে বিদেশে উচ্চশিক্ষা অর্জন করতে যাবেন।
কম সিজিপিএ নিয়ে বিদেশে উচ্চশিক্ষা
আপনার যদি কম সেজে পেয়ে থাকে কিন্তু আপনার মনের ভেতর অনেক ইচ্ছা রয়েছে যে আপনি
বাইরের দেশে পড়তে যাবেন। তাহলে এই অংশটুকু আপনার জন্য এই অংশে আমি আপনাকে জানাবো
কম সিজিপিএ নিয়ে বিদেশে উচ্চশিক্ষা লাভের জন্য কি কি পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন।
সর্বপ্রথম আপনাকে কম সিজিপি নিয়ে বিদেশে উচ্চশিক্ষা অর্জন করার জন্য কয়েকটি
বিষয়ে লক্ষ্য রাখতে হবে তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো স্টেটমেন্ট অফ পেপারস বা
মোটিভেশন লেটার এটি একটু ভালোভাবে লিখলে আপনার স্কলারশিপ টি সহজে গ্রহণযোগ্য হতে
পারে।
এরপরে আসবে রেকমেন্ডেশন লেটার অর্থাৎ আপনি যদি কোন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন
কর্মকর্তা বা অধ্যাপক কে দিয়ে আপনার রেকমেন্ডেশন লেটারটি দেওয়াতে পারেন তাহলে
আপনার স্কলারশিপ টি দ্রুতই যোগ্যতা পাবে। আরো কয়েকটি উপায় রয়েছে তার মধ্যে
উল্লেখযোগ্য উপায় হলো আপনাকে কোন প্রকাশনা থেকে থিসিসের মাধ্যমে বই পাবলিশ করা
অথবা কোন সংস্থা নেতৃত্ব দেওয়া।
সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে আপনি যে প্রতিষ্ঠানে স্কলারশিপের জন্য আবেদন
করবেন সেই প্রতিষ্ঠানের যোগ্যতা এবং সেই প্রতিষ্ঠান কি চাচ্ছে ঐ ওই সকল তথ্যগুলো
আপনি ক্রম অনুসারে আপনি যেটি ভালো পারেন সেটি সবার আগে দিবেন।
আপনার সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ কাজ হল আপনি যদি কম সিজিপিএ নিয়ে বিদেশে উচ্চশিক্ষা
লাভের জন্য যেতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে ইংরেজিতে দক্ষ হতে হবে এবং কমপক্ষে
আপনাকে IELTS এ ৬.৫ এর উপর স্কয়ার অর্জন করতে হবে তাহলে আপনার জন্য কম সিজিপিএ
নিয়ে বিদেশে উচ্চশিক্ষা অর্জনের জন্য খুব সহজে স্কলারশিপ টি আপনি পেতে পারেন।
শেষ কথা
এ আর্টিকেলটিতে আমি আপনাকে জানালাম স্কলারশিপ কিভাবে পাওয়া যায় এবং বিদেশে
স্কলারশিপ পাওয়ার যোগ্যতা সম্পর্কে। আমি আরো জানিয়েছি কোন দেশে সহজে স্কলারশিপ
পাওয়া যায় । তাছাড়াও আপনার প্রয়োজনীয় তথ্য যেমন ,কম সিজিপিএ নিয়ে বিদেশে
উচ্চশিক্ষা কিভাবে করা যায় তার বিস্তারিত।
আরো পড়ুনঃ
ব্যালন ডি অরের পর্দার পেছনের গল্প
আর্টিকেলটি পড়ে যদি আপনি উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে আপনার সেই বন্ধুদের শেয়ার করে
জানিয়ে দিন যারা স্কলারশিপ নিয়ে বিদেশে যেতে চায়। এবং এরকম অজানা এবং
প্রয়োজনীয় বিষয় সম্পর্কে জানতে নিয়মিত ওয়েবসাইটটি ভিজিট করুন। ধন্যবাদ
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url